(২১)পড়েছি মোগলের হাতে খানা খেতে হবে সাথে = বিপদে পড়ে কাজ করা।
(২২)কাকের মাংস কাকে খায় না = স্বজাতির কেউ ক্ষতি করে না।
(২৩)পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা = অন্যের ক্ষতি করে নিজে লাভবান হওয়া।
(২৪)কয়লা ধুলে ময়লা যায় না = স্বভাবের পরিবর্তন সম্ভব নয়।
(২৫)আপনি বাঁচলে বাপের নাম = সবার আগে নিজের স্বার্থই বড়।
(২৬)ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ = সামান্য প্রাপ্তির জন্য বড় ধরনের দুষ্কর্মে লিপ্ত হওয়া ।
(২৭)লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন = অন্যের ভরসায় বেশুমার খরচ।
(২৮)ধরি মাছ না ছুঁই পানি = কৌশলে কার্যসম্পাদন।
(২৯)লেবু বেশি কচলালে তিতা হয় = অতিরিক্ততার কারণ কুফল।
(৩০)কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন = গুণহীনের ব্যর্থ আস্ফালন।
(৩১)বরের ঘরের মাসি, কনের ঘরের পিসি = যে ব্যক্তি উভয় কুল রক্ষা করে চলে।
(৩২)বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো = মুখে আস্ফাালন কিন্তু আসলে ফাঁকা।
(৩৩)গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল = পাওয়ার আগে ভোগের আয়োজন
(৩৪)চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে = বিপদ কেটে গেলে বিচারশক্তি ফিরে আসে ।
(৩৫)কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস = সময় কাজে না লাগালে অসময়ে পথে ফেরার কঠিন।
(৩৬)মায়ের কাছে মামাবাড়ির গল্প = কোনো ব্যাপারে অভিজ্ঞ লোককে সে ব্যাপারে জানানোর চেষ্টা।
(৩৭)পিঁড়েয় বসে পেঁড়োর খবর = নগণ্য লোকের গুরুত্বপূর্ণ খবর রাখা।
(৩৮)বানরের গলায় মুক্তার মালা = অযোগ্যের হাতে উৎকৃষ্ট বস্তুর দুর্দশা।
(৩৯)ঝাল মরিচের লাল চামড়া = দুর্জনের আকৃতি সুন্দর হতে পারে।
(৪০)নাচতে দাঁড়িয়ে ঘোমটা টানা = কৃত্রিম লজ্জা।